Awareness and pre-preparedness can reduce losses from disasters

Awareness and pre-preparedness can reduce losses from disasters

Awareness and pre-preparedness can reduce losses from disasters

Disaster Risk Reduction (DRR) mock drill happen at Ramu Upazila in Cox’s Bazar

 

Dhaka July 23 2022 :

COAST Foundation has been working for socio-economic development in coastal districts of Bangladesh for a long time.

From 25th August 2017, the organization also been working for Forcibly Displaced Myanmar Nationals (FDMN) with support from Tearfund in Cox’s Bazar.

Besides, Cox’s Bazar district one of the disaster-prone areas and often experienced by various natural calamities including cyclones, landslides, flash floods fires, etc.

These natural disaster effects on life and livelihood. Despite being a disaster-prone area, the people has lack of preparedness and awareness to deal with these disasters.

In this relation, an DRR mock drill titled “Emergency Assistance to support COVID-19 response in Cox’sbazar camps & host communities part-2” held at Ramu Upazila by support of Tearfund on July 22 2022.

Deputy Commissioner Md. Mamunur Rashid was present as the chief guest on the occasion. In his speeches, he said, “CPP’s role is historic in natural disaster management. He said that this types of demonstration by volunteers can safe life and livelihood if disaster happen.

He also said that “awareness and pre-preparedness can reduce the damage caused by disasters,”. He also thanked COAST and Tearfund for organizing such event.

Sanjeev Bhanja, the Country Director of Tearfund thanked the Government of Bangladesh and said that Bangladesh is making remarkable progress in disaster management. He also expressed hope that through this exercise will help the local people what to do before the disaster. He also expressed that these types of support will be continuing in Cox’s Bazar.

Rezaul Karim Chowdhury, the Executive Director of COAST Foundation said, ” District Commissioner is legally the local guardian of any NGO. He requested to DC to ban use of plastic in Rohingya camps. He also requested for saving underground water management in Cox’s Bazar area which is gradually decreasing. He said after the arrival of the Rohingyas, COAST was the first responder.

We provided dry foods and then cooked food. He thanked Tearfund because they supported the Rohingya response at the beginning of the crisis. Tearfund is also constantly supporting the socio-economic development of the local affected people. Talking about CPP, he said- “CPP is the friend of coastal people. It is because of the CPP’s activities that the calamity losses have come down to single digits”.

Abdul Haque Company Chairman of Khuniapalong Union Parishad said such activities of will help to prepare the local people if disaster happen. In the opening speech, the Deputy Executive Director of COAST, Sanat Kumar Bhowmik thanked and welcomed everyone. He expressed that local people will be able to protect their lives and property during disasters by the learning of the event.

It is noted that Ramu Upazila administration and “Cyclone Preparedness Programme (CPP) facilitated the mock drill programme. They have demonstrated what to do during cyclones, landslides, floods, floods caused by heavy rains, rules for keeping dry food, teaching children to swim, making stoves during floods, how to keep safe drinking water, what to do in case of fire, etc.

CPP Deputy Director Ruhul Amin, Fire Service Station Master Sunil Bara, Sujan President Noor Mohammad Sikder were also present in this event. Tearfund Response Manager James Rana, Albert Sudip and Juyel Bairagee and Jahangir Alam, Ali Abbas, Md. Shahinur Islam, Md. Eunus, Jasim Uddin Molla, Tahrima Afroz Tumpa, Mizanur Rahman Bahadur, Ziaul Karim Chowdhury and other COAST staff were present in this event.

 

 

সচেতনতা এবং পূর্ব প্রস্তুতিই পারে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দূর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে
রামুর খুনিয়াপালং ইউনিয়নে দূর্যোগ মোকাবেলায় মহড়া অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা ২৩ জুলাই ২০২২ :

কোস্ট ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন যাবৎ কক্সবাজার জেলাসহ বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলায় আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে আসছে।

২৫ শে আগস্ট ২০১৭ খ্রি. হতে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে আগমনের পর থেকে মানবিক সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছে। কক্সবাজার জেলায় প্রতিবছর নানাবিধ দূর্যোগ আঘাত হানে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঘূর্ণিঝড়, পাহাড় ধ্বস, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যা, আগুন লাগা ইত্যাদি। এসব দূর্যোগে জীবন ও জীবীকায় নানাবিধ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। দূর্যোগপ্রবণ এলাকা হওয়া সত্ত্বেও এসব দূর্যোগ মোকাবেলায় স্থানীয় মানুয়ের প্রস্ততি ও সচেতনতার ঘাটতি এখনো লক্ষ্যণীয়।

তারই ধারাবাহিকতায় কোস্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এবং টিয়ারফান্ডের অর্থায়নে রামু উপজেলাধীন খুনিয়াপালং ইউনিয়নে, ইসলামী ব্যাংক আবাসিক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ প্রাঙ্গনে “Emergency Assistance to support COVID-19 response in Cox’sbazar camps & host communities part-2” প্রকল্পে দূর্যোগের ঝুঁকি প্রশমন বিষয়ক মহড়া ২২ জুলাই ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় ।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলার সম্মানিত জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ মামুনুর রশিদ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন “প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রশমনে সিপিপির ভূমিকা ঐতিহাসিক। এখানকার স্বেচ্ছাসেবীরা যে কোনো দুর্যোগে এগিয়ে আসে। স্বেচ্ছাসেবীদের এই মাইকিং এবং প্রদর্শনী যেকোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষার চেয়ে ফলপ্রসূ। তিনি বলেন, সচেতনতা এবং পূর্ব প্রস্তুতিই পারে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দূর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে।” পাশাপাশি তিনি কোস্ট এবং টিয়ারফান্ডকে এ ধরনের কার্যক্রম আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।

টিয়ারফান্ড কাউন্ট্রি ডিরেকটর বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ দেন এবং বলেন যে, বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অভাবনীয় উন্নতি করছে। এছাড়াও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এই মহড়ার মাধ্যমে স্থানীয় জনগন দুর্যোগ পূর্ববর্তী করনীয় সম্পর্কে জানবে। মহড়ার এইধারা উপকূলীয় অঞ্চলে চলমান রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

স্বাগত বক্তব্যে কোস্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জনাব রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, “আইনগতভাবে যে কোনো এনজিও’র স্থানীয় অভিভাবক জেলা প্রশাসক। তিনি জেলা প্রশাসককে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্লাস্টিক বন্ধের উদ্দ্যোগ নিতে আহবান জানান। এছাছড়াও কক্সবাজার এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবস্থপনার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি বলেন রোহিঙ্গা আগমনের পরে কোস্ট প্রথম শুকনো খাবার ও পরে রান্না করা খাবার সরবরহ করে বলে জানান।

তিনি টিয়ারফান্ডকে ধন্যবাদ জনান কারন টিয়ারফান্ডই রোহিঙ্গা রেসপন্সে কোস্টের প্রথম সহযোগী হিসেবে ছিলো এবং কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের উন্নয়নে টিয়ারফান্ড প্রতিনিয়ত সহযোগিতা করছে। সিপিপিকে নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি বলেন-“ সিপিপি হলো বাংলাদেশ সরকার ও জনগনের বন্ধু। সিপিপির কর্মতৎপরতার কারনেই দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির পরিমান একক সংখ্যায় নেমে এসেছে”।

খুনিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হক কোম্পানী বলেন, দুর্যোগ প্রশমনে কোস্টের এ ধরনের কার্যক্রমের প্রশংসনীয়। তিনি তার ইউনিয়নে আর্থিক বরাদ্দ বারানোর জন্য জেলা প্রশাসক মহদয়কে অনুরোধ করেণ। উদ্বোধনী বক্তব্যে কোস্ট ফাউন্ডেশনের উপ-নির্বাহী পরিচালক সনদ কুমার ভৈৗমিক সকলকে ধন্যবাদ ও স্বাগত জানান। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, এই কর্মসূচির মাধ্যমে স্থানীয় মানুষ দুর্যোগের সময় নিজেদের জীবন ও সম্পদ কি ভাবে রক্ষা করতে পারবে। তিনি সকরকে এই মহড়ার শিক্ষা বাস্তব জীবনে কাজে লাগানোর জন্য উৎসাহিত করেন।

উল্লেখ্য যে, রামু উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় ও ‘‘ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচী ” কক্সবাজারের পরিবেশনায় দূর্যোগ প্রশমন (ঘূর্ণিঝড়, পাহাড় ধ্বস, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যার সময় করনীয়, শুকনো খাবার রাখার নিয়ম, শিশুদের সাঁতার কাটা শিখানো, বন্যার সময় চুলা বানানো, পানি বিশুদ্ধ রাখার পদ্ধতি, পাহাড়ি এলাকায় ড্রেনেজ এর নিয়ম, আগুন লাগার ক্ষেত্রে করনীয় কি ইত্যাদি) বিষয়ে মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।

এই অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিপিপির উপ পরিচালক রুহুল আমিন, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন মাস্টার সুনীল বড়–য়া, সুজন সভাপতি নুর মোহাম্মদ সিকদার। টিয়ারফান্ডের পক্ষে রেসপন্স ম্যানেজার জেমস রানা, আলবার্ট সুদীপ্ত এবং জুয়েল বৈরাগি। কোস্ট ফাউন্ডেশনের জাহাঙ্গীর আলম, আলী আব্বাস, মোঃ শাহিনুর ইসলাম, মো. ইউনুস, জসিম উদ্দিস মোল্লা, তাহরিমা আফরোজ টুম্পা, মিজানরি রহমান বাহাদুর, জিয়াউল করিম ঝন্টুসহ কোস্ট ফাউন্ডেশনের অন্যান্য কর্মীগণ।

সর্বশেষ